উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র এলিজাবেথ বেনেট। ঊনবিংশ শতাব্দীর সূচনাভাগের ইংল্যান্ডের ভূম্যধিকারী উচ্চবিত্ত সমাজে তার আচরণ, বেড়ে ওঠা, নৈতিকতাবোধ, শিক্ষা ও বিবাহকে কেন্দ্র করে উপন্যাসের ঘটনাগুলি বিন্যস্ত। এলিজাবেথ এক মফঃস্বলবাসী ভদ্রলোকের দ্বিতীয়া কন্যা। সে লন্ডনের নিকটস্থ হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত মেরিটন নামে এক কাল্পনিক শহরে বাস করত।
Pride and Prejudice Characters in bangla:
Mr. Bennet: মিঃ বেনেট বেনেট পরিবারের পিতৃপুরুষ, পাঁচ অবিবাহিত কন্যা সহ পরিমিত আয়ের ভদ্রলোক।
Mrs. Bennet: মিসেস বেনেট Mr. Bennet এর স্ত্রী। তাদের পাঁচ কন্যা। যথা- জেন, এলিজাবেথ, ম্যারি, ক্যাথেরিন এবং লিডিয়া। Mrs. Bennet সবসময় তার কন্যাদের স্বামী খোঁজার জন্য উন্মত্ত।
Jane Bennet: জেন বেনেট- পাঁচ বেনেট বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে সুন্দর। জেন এলিজাবেথের চেয়ে বেশি সংরক্ষিত এবং মৃদু। তিনি Bingley (বিংলি) এর সাথে বিবাহ করেন।
Jane Bennet: জেন বেনেট- পাঁচ বেনেট বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে সুন্দর। জেন এলিজাবেথের চেয়ে বেশি সংরক্ষিত এবং মৃদু। তিনি Bingley (বিংলি) এর সাথে বিবাহ করেন।
Elizabeth Bennet: এলিজাবেথ বেনেট- উপন্যাসের প্রধান নায়িকা। মিঃ বেনেটের দ্বিতীয় কন্যা, এলিজাবেথ পাঁচ বেনেট বোনের মধ্যে সবচেয়ে বুদ্ধিমান।
Mary Bennet: মেরি বেনেট তৃতীয় বেনেট কন্যা, যিনি লেখাপড়া করতে পছন্দ করেন।
Catherine kitty Bennet: ক্যাথরিন (কিট্টি) বেনেট, মি. বেনেটের চতুর্থ কন্যা।
Lydia Bennet : পাঁচ বেনেট বোনের মধ্যে সবচেয়ে ছোট বোন লিডিয়া। সে Wickham এর সাথে পালিয়ে যায় এবং তাকে বিয়ে করে।
Fitzwilliam Darcy: ফিথসউইলিয়াম ডারসি- উপন্যাসের প্রধান নায়ক। তিনি একজন ধনী ভদ্রলোক, পেম্বারলির কর্তা এবং লেডি ক্যাথরিন ডি বোর্হের ভাগ্নে। যদিও ডারসি বুদ্ধিমান এবং সৎ, তিনি অনেক অহংকারী।
Charles Bingley: চার্লস বিংলি একজন ভালো প্রকৃতির এবং ধনী ব্যক্তি যিনি জেনের প্রেমে পড়ে যান এবং জেনকেই বিয়ে করেন । তিনি সহজেই অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হন। তার ঘনিষ্ঠ বন্ধু হচ্ছে Darcy ।
George Wickham: জর্জ উইকহ্যাম একজন সুদর্শন কিন্তু খারাপ প্রকৃতির লোক, যাকে প্রথমে এলিজাবেথ আকৃষ্ট করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত সে লিডিয়াকে নিয়ে পালিয়ে যায় এবং তাকে বিয়ে করতে বাধ্য হয়।
Mr. Collins: মিঃ কলিনস- মিঃ বেনেটের হাস্যকর মামাতো ভাই, যিনি মিঃ বেনেটের মৃত্যুর পরে লংবোর্নের উত্তরাধিকারী হবেন। তিনি একটি কনের সন্ধান করেন, প্রথমে এলিজাবেথ এবং তারপরে শার্লোট লুকাসের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেন। এলিজাবেথ তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিলে, কলিনস শেষে লুকাসকে বিয়ে করেন।স
Lady Catherine De Bourgh: লেডি ক্যাথেরিন একজন ধনী, গর্বিত মহিলা। তিনি মিঃ কলিন্সের পৃষ্ঠপোষক এবং ডারসির খালা।
Georgiana Darcy: জর্জিয়ানা ডারসি- ডারসির বোন। তিনি অত্যন্ত সুন্দর এবং লাজুক। পিয়ানোফোর্ট খেলতে তার দুর্দান্ত দক্ষতা রয়েছে।
Caroline Bingley: ক্যারোলিন বিংলি, চার্লস বিংলির অহঙ্কারী বোন, যিনি জেনের সাথে বন্ধুত্ব করে এবং পরে তিনি ডার্সির মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন।
Miss Hurts: চার্লস বিংলির বোন।
Mrs Gardiner: Mrs. Bennet এর বোন।
Mr. Gardiner: Mrs. Bennet এর বোনের স্বামী।
Charlotte Lucas: লুকাস হলো এলিজাবেথের অন্তরঙ্গ বন্ধু। লুকাস বিয়ে করেন মি. কলিনসকে।
Pride and Prejudice Summary in Bangla:
Charles Bingley -এর নেদারফিল্ড পার্ক [Netherfield Park] এস্টেটে আগমনের খবরে পার্শ্ববর্তী লংবার্ন গ্রামে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বেনেট পরিবারের কর্ত্রী Mrs. Bennet তার পাঁচ কন্যার -(জেন, এলিজাবেথ, মেরি বেনেট, কিটি অথবা লিডিয়া) যে কোনো একজনকে বিংলের সাথে বিয়ে দিতে মরিয়া হয়ে উঠেন। এক বল নাচের আসরে জেনের সাথে বিংলের প্রথম পরিচয় হয় এবং বিংলী তার প্রেমে পড়ে। অপরদিকে বিংলের ঘনিষ্ট বন্ধু ফিথসউইলিয়াম ডার্সি [Fitzwilliam Darcy] এলিজাবেথের সাথে অহংকারপূর্ণ আচরণ [pride] করে। পরবর্তী কয়েকটি নাচের আসরের মধ্য দিয়ে জেন ও বিংলে পরস্পরের ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে; অন্যদিকে ডার্সি তার উন্নাসিক (সবকিছুকে ঘৃনা করে এমন ব্যক্তি বা snobbery) মনোভাবের বিপরীতে এলিজাবেথের রূপ ও বুদ্ধিমত্তার প্রতি আকর্ষণ বোধ করতে থাকে।
একদিন নেদারফিল্ড পার্কে যাওয়ার পথে বৃষ্টিতে ভিজে জেন [Jane Bennet] অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং সেখানে অবস্থান করতে বাধ্য হয়।এলিজাবেথ [Elizabeth Bennet] তার সেবা করার জন্য সেখানে পৌছায়। বিংলের বোন তার সাথে কখনোই ভালো আরচণ করে না, বরং তাকে ক্রমাগত খাটো করে দেখতে পছন্দ করে। এর অন্যতম কারণ ছিল ডার্সির প্রতি ক্যারোলিন বিংলীর [Caroline Bingley] আকর্ষণবোধ। কিন্তু এর পরেও এলিজাবেথের প্রতি ডার্সির আকর্ষণ কিছুমাত্র কমে না; আবার এলিজাবেথও তাকে একজন অহংকারী ব্যক্তি হিসেবেই ভাবতে থাকে।
ইতিমধ্যে মি: কলিন্স [Mr. Collins] একজন বিবাহযোগ্য কন্যার খোঁজে বেনেটদের বাড়িতে আসেন। সম্পর্কে তিনি হন মি: বেনেটের দূরসম্পর্কের ভাইপো এবং তার যাবতীয় সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং একজন ধর্মযাজক। মি. কলিন্স অতি বোকা, যদিও সে বেনেট মেয়েদের দ্বারা খুভ মুগ্ধ। সে বেনেটদের বাড়িতে পৌছার পরই এলিজাবেথ কে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসে। এলিজাবেথ তা প্রত্যাখান করে। একই সময় মিঃ বেনেট এর মেয়েরা জর্জ উইকহ্যাম [George Wickham] নামক এক তরুণ মিলিটারি অফিসারের সাথে পরিচিত হয়। এলিজাবেথ তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। উইকহ্যাম দাবি করে যে অতীতে ডার্সি তার প্রতি অনেক জুলুম করেছিল, যা শুনে ডার্সির সম্পর্কে এলিজাবেথের ভ্রান্ত ধারণা [prejudice] আরও দৃঢ় হয়।
পরবর্তীতে বিংলে ও তার বোনেরা এবং ডার্সি নেদারফিল্ড ত্যাগ করে এবং লন্ডনে ফিরে যায়। অপরদিকে মি. কলিন্স এলিজাবেথের বন্ধু শার্লট লুকাসকে [Charlotte Lucas] বিয়ের প্রস্তাব দেন। শার্লট ভালোবাসাকে গুরুত্ব না দিয়ে কেবল সামাজিক নিরাপত্তার প্রত্যাশায় বিয়ের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়। ইতোমধ্যে বিংলে হঠাৎ ব্যবসায়িক কাজে লন্ডন গমন করে। তখন ক্যারোলিন জেনকে একটা ফেইক চিঠি লিখে জানায় যে, তারা আর নেদারফিল্ডে ফিরবে না। সে আরো জানায় যে বিংলে ডার্সির বোন জর্জিয়ানাকে [Georgiana Darcy] বিয়ে করার পরিকল্পনা করেছে। এই খবর পেয়ে জেন মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে এবং এলিজাবেথ এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, ডার্সি ও ক্যারোলিন ষড়যন্ত্র করে জেন ও বিংলের বিচ্ছেদ ঘটিয়েছে।
এই সময় তাদের মামা মি. গার্ডিনার ও মামি মিসেস গার্ডিনার জেনকে লন্ডনে তাঁদের বাড়ি ঘুরে আসার আমন্ত্রণ জানান, যাতে সে তার দুঃখবোধ কাটিয়ে উঠতে পারে। লন্ডনে ক্যারোলিনের [Caroline Bingley] সাথে জেনের দেখা হয়। সে ক্যারোলিনের অবন্ধুসুলভ আচরণে আঘাত পায়। ফলে সে যে কেনো বিংলেকে বিয়ে করতে আগ্রহী হয়েছিল, এ কথা ভেবে জেনের নিজের উপরেই ঘৃণা হতে থাকে।
এলিজাবেথ শার্লট ও মি: কলিন্সের সাথে দেখা করতে যায় এবং সেখানে সে কলিন্সের পৃষ্ঠপোষক লেডি ক্যাথেরিন ডি বার্গের [Lady Catherine de Bourgh] সাথে পরিচিত হয়, যিনি একজন বিত্তশালী মহিলা এবং ডার্সির খালা। ডার্সিও সেখানে উপস্থিত হয় এবং এলিজাবেথের সাথে এক দীর্ঘ পথভ্রমণে বের হয়, যা এলিজাবেথকে চমকিত করে। সেই সময় ডার্সি এলিজাবেথের প্রতি অহংকারের সাথে প্রেম নিবেদন করে এবং তাকে বিয়ে করতে চায়। ডার্সি তাকে বিয়ের প্রস্তাব এভাবে দেয় যে, সে অর্থনৈতিক এবং সামাজিক মর্যাদার দিক থেকে আমার চাইতে অনেক নিচে, তারপরও আমি তুমাকে বিয়ে করতে যাচ্ছি। এতে এলিজাবেথ রেগে গিয়ে তার এই প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে এবং জেনের বিয়ে ভেঙে যাওয়া ও উইকহ্যামের প্রতি রূঢ় আচরণের জন্য ডার্সিকে সে দায়ী করে।
পরবর্তীতে ডার্সি এক চিঠিতে এলিজাবেথের সব অভিযোগের জবাব দেয়। সে জানায় যে তার মনে হয়েছিল জেন বিংলেকে মন থেকে ভালোবাসে কি না। সেজন্যই সে বিংলেকে নিরস্ত করেছিল। সে আরো জানায় যে উইকহ্যাম একজন বদমাশ ও মিথ্যেবাদী। এভাবে যে, সে একবার তার (ডার্সি) নিকট থেকে আইন বিষয়ে পড়ার জন্য ৩০০০ পাউন্ডস ধার নেয় কিন্তু সে তা না করে অবাধ মেলামেশ এবং মদ্যপান করে সেগুলো উড়িয়ে দেয়। তারপর সে আবার তার কাছে টাকা ধার চায়, তখন ডার্সি ঋণ দিতে অস্বীকার করে। তারপর সে তার বোন জর্জিয়ানা কে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন সে তার প্রতি রুঢ় আচরণ করে এবং তাকে ধাক্কা মেরে বারি থেকে বের করে দেয়। এসব জেনে এলিজাবেথের মনে হতে থাকে যে সে ডার্সিকে চিনতেই শুধু ভুল করেনি, তাকে প্রত্যাখ্যান করার ব্যাপারেও বড়ো বেশি তাড়াহুড়ো করে ফেলেছে।
লংবার্নে ফিরে এলিজাবেথ জানতে পারে লিডিয়া বেনেট [Lydia Bennet] বদমাশ উইকহ্যামের প্রেমে পড়েছে। সে তার পিতাকে এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে বলে, কিন্তু তিনি কিছুই না করার সিদ্ধান্ত নেন। শীঘ্রই এলিজাবেথ গার্ডিনার দম্পতির সাথে বেড়াতে যায়। সে তাদের সাথে জনাব ডার্সির সুবিশাল পেম্বারলি এস্টেটে গমন করে এবং নিজেকে সেই বাড়ির গৃহিণী হিসেবে কল্পনা করতে শুরু করে, যখন ডার্সি তার সামনে আসে এবং এলিজাবেথকে তার বোন জর্জিয়ানার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়, সে আরও অভিভূত হয়ে পড়ে। বিংলীও সেখানে উপস্থিত হয় এবং অঙ্গিকার করে যে, সে জেনকে আগের মতোই ভালোবাসে।
এরই মধ্যে এলিজাবেথ জেনের কাছ থেকে একটি চিঠি পায়, যার মাধ্যমে সে জানতে পারে যে লিডিয়া উইকহ্যামের সাথে পালিয়েছে। তাকে দ্রুত বাড়ি ফিরে যেতে হয়। মেয়েদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হয়ে যাবে, এই আশঙ্কায় বেনেট পরিবার লন্ডনে লিডিয়ার খোঁজ করতে থাকে। এক সময় মি: গার্ডিনার [Mr. Gardiner] তাদেরকে খুঁজে বের করেন। তখন উইকহ্যাম লিডিয়াকে বিয়ে করার বিনিময়ে যৌতুক দাবি করে সে জানায় যে, অনেক লোক তার কাছে টাকা পায়। এই সব দেনা পরিশোধের জন্য যেন তাকে সহায়তা করা হয়। শীঘ্রই উইকহ্যাম ও লিডিয়া বিবাহিত দম্পতি হিসেবে ফিরে আসায় বেনেটদের ধারণা হয় যে মি: গার্ডিনার হয়তো যৌতুকের দাবি মেনে নিয়েছেন অথবা মিটিয়ে দিয়েছেন। মিসেস বেনেট ভেবে আনন্দিত হন যে তার অন্তত একটি মেয়ে পাত্রস্থ হয়েছে (যদিও মি: বেনেট মোটেই খুশি হতে পারেননি)। এলিজাবেথ জানতে পারে যে মি: গার্ডিনার নন, তার প্রতি ভালোবাসা থেকে মিঃ ডার্সিই উইকহ্যামের সব দাবি মিটিয়ে দিয়েছে।
বিংলে ও ডার্সি নেদারফিল্ড ফিরে আসে এবং অবশেষে বিংলে জেনকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। জেন সানন্দচিত্তে তা গ্রহণ করে। ডার্সি ব্যবসায়িক কাজে লন্ডনে গেলে সেই সময় লেডি ক্যাথেরিন অপ্রত্যাশিতভাবে গ্রামে আসেন ও এলিজাবেথ এর সাথে দেখা করেন। তিনি তার উপর চাপ প্রয়োগ করেন যেন সে ডার্সিকে বিয়ে না করার প্রতিশ্রুতি দেয়। এলিজাবেথ প্রতিশ্রুতি দিতে অপারগতা প্রকাশ করে।
লন্ডন থেকে ফিরে আসার পর ডার্সি আবারো এলিজাবেথকে বিয়ের প্রস্তাব দেয় এবং এলিজাবেথ তাতে সম্মতি জ্ঞাপন করে। ডার্সি তার অতিরিক্ত অহংকারবোধের কথা স্বীকার করে এবং তার বিভিন্ন সময়ের অসৌজন্যমূলক আচরণের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। এলিজাবেথও স্বীকার করে যে সে ডার্সির সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করত। এভাবে তাদের মধ্যকার আলোচনা থেকে বুঝা যায় যে, প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে যদি pride and predujice আসে, তাহলে তারা কখনই এক হতে পারে না। যাইহোক, শেষ পর্যন্ত জেন-বিংলে ও এলিজাবেথ-ডার্সি উভয় জুটি বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এবং বেনেট পরিবার তাদের এই আনন্দে শামিল হয়।
♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦♦
সামারি বা আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লাগলো, তা কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই জানাতে পারেন। এতে করে আমি উতসাহ পাবো।
إرسال تعليق