The Frogs - দ্যা ফ্রগস নাটকটি প্রাচীন গ্রীক নাট্যকার এরিস্টোফেনিস - Aristophanes কর্তৃক রচিত একটি কমেডি। এটি খ্রিস্টপূর্ব ৪০৫ সালে অ্যাথেন্সের ডায়োনিসাসের অন্যতম উত্সব Lenaia - লেনিয়ায় পরিবেশিত হয়েছিল এবং এটি প্রথম স্থান অর্জন করেছিল। এরিস্টোফেনিসের রচিত কমেডি রচনাগুলোর মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ কমেডি হচ্ছে দ্যা ফ্রগস। এ নাটকের মূল বিষয় হচ্ছে ট্র্যাজেডি রচয়িতাদের ব্যার্থতা।

ফ্রোগস বা দ্য ফ্রোগস এরিস্টোফেনিসের অন্যতম সেরা কমেডি এবং এথিনিয়ার (athenian) রাজনীতি এবং সমাজ সম্পর্কে তার বুদ্ধি এবং তীব্র ভাষ্য দেওয়ার জন্য এটি কেবল উদযাপিত হয়। এটি ওল্ড কমেডি-র শেষ বেঁচে থাকা রচনা এবং এইভাবে সাহিত্যের একটি উত্তীর্ণ যুগের হেরাল্ডিংয়ের জন্য এটি উল্লেখযোগ্য। যদিও এটি একটি কৌতুক, এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ রাজনৈতিক ব্যঙ্গও এবং এথিনিয়া্র গণতন্ত্র, কবিতার মূল্য এবং ঐতিহ্যগত মূল্যবোধের ফিরে আসার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে অ্যারিস্টোফেনসের মতামত প্রকাশ করে।
The Frogs summary in bangla with characters
The Frogs summary in bangla with characters



The Frogs Characters in Bangla:



Dionysus : ডায়োনিসাস, মদ এবং আনন্দ উভয়েরই দেবতা। আবার নাট্যকলারও পৃষ্ঠপোষক দেবতা। ডায়োনিসাস এই নাটকের নায়ক। প্রথমে অ্যাথেন্সকে সাহায্য করার জন্য জ্ঞানী পরামর্শের কবিকে ফিরিয়ে আনার জন্য হেডেজে (Hades) ভ্রমণ করার চেষ্টা করেছিলেন এবং তারপরে ইউরিপিডিস এবং অ্যাসচিলিসের মধ্যে কাব্যিক প্রতিযোগিতার বিচার করেছিলেন। তিনি ধৃষ্ট (cocky) কিন্তু কাপুরুষ, স্ব-সন্ধানী এবং নির্বোধ। ডায়োনিসাসের আসল উদ্দেশ্য ছিল নাট্যকার ইউরিপিডিসকে জীবিত করে ফের পৃথিবীতে নিয়ে আসা। যাত্রাপথে ডায়োনিসাস নানাবিধ জটিল সমস্যার মুখোমুখি হন। জ্যানথিয়াসের ভাঁড়ামি দ্বারা তিনি মাঝেমধ্যে খুবই অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে্ন।পাতালপুরীতে এসে ডায়োনিসাস দেখলেন ইউরিপিডিস ও এস্কাইলাসকে ঝগড়ারত অবস্থায়। এদের দুজনের কে শ্রেষ্ঠ নাট্যকার সেটা বিচার করার দায়িত্ব নিলেন ডায়োনিসাস। এখানে আমরা ডায়োনিসাস চরিত্রটির মাঝে এ্যারিস্টোফেনিসকেই লক্ষ করি। এই প্রথম বারের মত দেবতা ডায়োনিসাসের ছদ্মবেশে এ্যারিস্টোফেনিস নিজেই যেন নাট্যকারদের নাট্যকর্মের বিচার করতে বসলেন। দেবতা ডায়োনিসাস নামক চরিত্রটি মূলত এখানে দেবতা হিসেবে নন, বরং তিনি যেন গ্রীক নাট্যকর্মের একজন মুখপাত্র ও বিচারক হিসেবে আবির্ভূত হন দর্শকদের সামনে।

Xanthias জ্যানথিয়াস ডায়ানোসাসের প্রখর উপস্থিতবুদ্ধিসম্পন্ন এবং উচ্চাভিলাষী একজন দাস। জ্যানথিয়াস তার মালিকের বিরুদ্ধে অভিযোগ করা এবং প্রতিযোগিতা করতে পছন্দ করে। ভাড়ামিতে সে খুভ পারদর্শী। তার প্রভুর সকল কার্যপদ্ধতি যেন তার মধ্য দিয়ে বিশেষ করে তার কার্যকলাপের মাঝে ছায়া ফেলে। জ্যানথিয়াস একজন ভাড় হিসেবে নাটকে নির্মল হাস্যরসের জোগান দিলেও, মাঝেমধ্যে তার মুখ থেকে তথাকথিত নিম্নমানের নাট্যকার ও কবিদের প্রতি শ্লেষ ও বিদ্রুপের বাণী বের হয়েছে। নাট্যানুষ্ঠানে নাটক দেখার মুহূর্তে জ্যানথিয়াস জানায় তার গর্দান ব্যথা করছে। সে কোন কিছু বলতে পারছে না। তার কাছে সবই অর্থহীন মনে হচ্ছে। এ্যারিস্টোফেনিস মঞ্চে অভিনীত সেকালের নাটকগুলোর অসারতা প্রমাণ করতে প্রয়াস পেয়েছেন। এই নাটকে জ্যানথিয়াস আসলে একজন সাধারন মানুষের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছে।

Heracles : হেরাক্লিস, যিনি হারকিউলিস নামে পরিচিত। দেবতা জিউসের বিখ্যাত ছেলে, যিনি দ্বাদশ শ্রম সম্পন্ন করেছিলেন। এই নাটকের হেরাক্লিস ডায়োনিসাস কে আন্ডারওয়ার্ল্ড ভ্রমণ করার পরামর্শ দিয়েছিল। সেখানে হেরাক্লিস
এর অতীতের কাজগুলোর জন্য আইাকাস এবং আধ্যাত্মিক বাহিনী দ্বারা অসন্তুষ্ট।

Euripedes : ইউরিপিডিস সদ্য মৃত কবি, যাকে ডায়োনিসাস মূলত আন্ডারওয়ার্ল্ড থেকে ফিরিয়ে আনতে চান। ইউরিপাইডস ছিলেন এক ট্র্যাজিক কবি, যিনি প্রায়শই সাধারণ মানুষের কথা লিখেছিলেন। এস্কাইলাস তাকে অসচ্চরিত্র শ্লোক এবং রসাত্মকের সমালোচনা করেছেন। উক্ত নাটকে নাট্যকার ও কবি ইউরিপিডিসকে একেবারে খেলো হিসেবে প্রমাণ করতে প্রয়াসী হন আরেক বিখ্যাত নাট্যকার এস্কাইলাস। এটা নিয়ে প্রবল বিরোধ জমে ওঠে। এ্যারিস্টোফেনিস মূলত এখানে ইউরিপিডিসের নাট্যকর্মগুলোকেই নির্মমভাবে আক্রমণ করেছেন। গ্রীসের খ্যাতিমান এই নাট্যকারের নাট্যকর্মগুলোকে সমালোচনা করাই নাটকের মূল উদ্দেশ্য। এর পরিণতিতে দেখা যায় দুজন নাট্যকারকে পাল্লায় বিচার করে এস্কাইলাসকেই শ্রেষ্ঠ বিবেচিত করা হচ্ছে।

Aeschylus : এস্কাইলাস খ্যাতনামা ট্র্যাজিক কবি এবং বিখ্যাত গ্রীক নাট্যকার, যিনি ইউরিপাইডের সাথে প্রতিযোগিতায় অংশ নেন তা দেখার জন্য যে প্লুটোর পরে কে সম্মানের পদ ধারণ করে আছেন। যদিও ইউরিপিডিস তাকে stentorian এবং verbose হিসাবে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করেছে্ন, তবুও ডায়নিসাস তাঁর শ্লোকটিকে আরও traditional, বিচক্ষণ এবং  প্রয়োজনীয় হিসাবে প্রয়োজনের সময় এথেন্সকে সহায়তা করার জন্য খুঁজে পেয়েছেন এবং এইভাবে তাকে উপরের বিশ্বে ফিরিয়ে এনেছেন। দেবতা ডায়োনিসাস ইউরিপিডিসের সাথে তার তুলনা করতে গিয়ে দুজনের সাহিত্য কর্ম পাল্লায় তুলে ওজন করে এস্কাইলাসকেই শেষে বিজয়ী ঘোষণা করেন।

Pluto : প্লুটো পাতালের দেবতা এবং পার্সেফোনের স্বামী। প্লুটো কবিদের মধ্যে প্রতিযোগিতা ডেকেছিলেন এবং বিজয়ী কে অ্যাথেন্সে ফিরে যেতে অনুমতি দিয়েছিলেন। এ নাটকে তিনি নির্মল হাস্যরসের জোগান দিয়েছেন।

Persephone : পার্সেফোনি ডিমাটার (demeter) এর কন্যা এবং প্লুটোর স্ত্রী।

Maid of Persephone : পার্সেফোনির পরিচারিকা, যে হেরাক্লিস প্লুটো বাড়িতে পৌঁছেছে ভেবে এবং পার্সেফোনির খাবার ও মেয়েদের সাথে নাচের আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

Aeacus : ইয়াকাস পাতালপুরীর বিচারককিন্তু নাটকে তিনি প্লুটো বাড়ির দ্বাররক্ষী। তিনি সারবেরাস (cerberus) চুরির জন্য হেরাক্কেলিস কে ঘৃণা করেন এবং এভাবে হেরাক্লিসের ছদ্মবেশ ধারণ করলে ডায়োনিসাস এবং জ্যানথিয়াস কে নির্যাতনের চেষ্টা করেন।

Innkeeper : ইনকিপার, যে মহিলা হ্যাডেজের সরাইখানা পরিচালনা করেন। হেরাক্লিস এর হেডিস সফরে খারাপ
আচরণের জন্য তিনি তাকে অপছন্দ করেন।

Plathane : প্লাথেনি হেডিসের আরেক মহিলা সহকর্মী, তিনিও হেডিস সফরে হেরাক্লিস এর খারাপ আচরণের জন্য তাকে অপছন্দ করেন।

Charon : শ্যারণ স্টিক্স নদীর তীরের খেয়ামাঝি। নাটকে তিনি ডায়োনিসাস কে হ্রদ বা নদী পেরিয়ে হেডেসে নিয়ে যান।


The Frogs Summary in Bangla:


কমেডিটি শুরু হয়েছে নাটকের প্রধান চরিত্র ডায়োনিসাস ও তার দাস জ্যানথাস এর সফরযাত্রার মাধ্যমে। তারা হারকিউলিসের (হেরাক্লিস) বাড়ির উদ্দেশ্যে বের হয়েছে। তাদের মূল লক্ষ্য হলো পাতালের (Underworld) এর Hades এ যাবে এবং ইউরিপিডিস কে পৃথিবীতে পুনর্জন্ম করাবে। কারন, তখন এথেন্সের সাহিত্যিক পরিস্থিতি খারাপ ছিলো এবং ভালো সাহিত্যিক দের প্রয়োজন ছিলো।

দেবতা ডায়োনিসাস ও জ্যানথিয়াস হারকিউলিসের বাড়ির উদ্দেশ্যে যাত্রা করল এই ব্যাপারে পরামর্শ নেয়ার জন্য যে, তারা কিভাবে হেডিসে যেতে পারে এবং সফলভাবে পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারে। কারন কিছুদিন পূর্বে হারকিউলিস Hades এ গিয়েছিলো এবং সফলভাবে ফিরে আসতে পেরেছিলো।

হারকিউলিসের বাড়ি যাওয়ার সময় জেনথাস গাধার পরিচালনা করছিল। ডায়োনিসাস, হারকিউলিসের মতো পোশাক পড়েছিল। সিংহের মুখের চামড়া পড়েছিল এবং একটি মুগুর হাতে ছিল। জেনথাস তার পিঠে ভার বহন করছিল। তারা একে অন্যকে ধাঁধা ধরছিল এবং হারকিউলিসের বাসার সামনে আসলো।

ডায়োনিসাস কে হারকিউলিস এর পোশাকে পড়া দেখে হারকিউলিস হাসতে শুরু করে। তারপর ডায়োনিসাস হারকিউলিসকে আসার কারণ বললো যে সে সম্প্রীতি মারা গেছেন বিখ্যাত সাহিত্যিক ইউরিপিডিস কে ফিরিয়ে আনতে চান পৃথিবীতে।

হারকিউলিস, ডায়োনিসাস কে পাতালে যাওয়ার নির্দেশনা দেয়। ডায়োনিসাস তার দাস জেনথাস এর সাথে পাতালে যাওয়ার যাত্রা শুরু করে।  যাত্রাপথে  তাদেরকে স্টিক্স নদী পার হতে হয়েছিলো। কিন্তু তারা আলাদাভাবে যায় কারণ জেনথাস একজন দাস ছিল। তাকে পাতালে যাওয়ার নৌকায় নেওয়া হয়নি কারণ সে দাস ছিল। সে নদীর ধার দিয়ে হেঁটে অপরপ্রান্তে পৌঁছায়। নৌকার মাঝি শ্যারণ এর সাথে ডায়োনিসাস নদীটি পার হয়।

নদী পার হওয়ার সময় কোরাস ব্যাঙের গান তারা শুনে। নদীর অপর প্রান্তে ডায়োনিসাস এবং জেনথাস মিলিত হয়। তখন তারা একটা ভয়ঙ্কর বড় আকৃতির দানব, ইমপুসাকে দেখে। তারা যাত্রা শুরু করার আগেই কোরাস এর দাঁড়া বাধাগ্রস্ত হয়। কোরাস গান গায় এবং চলে যায়।

অবশেষে ডায়োনিসাস এবং জেনথাস পাতালের দেবতা প্লুটো এর রাজ্যে পৌঁছায় এবং দরজায় কড়া নাড়ে। দরজার প্রহরী, Aeacus ডায়োনিসাস কে দেখে রাগান্বিত হয় এবং মারতে আসে। কারণ সে ভাবে এটাই হারকিউলিস। কারণ হারকিউলিস এর আগে পাতালে এসে তিন মাথা বিশিষ্ট কুকুর Cerberus কে চুরি করে নিয়ে গিয়েছিলো। তখন তারা উভয়ে একে অপরের কাপড় পরিবর্তন করে নেয়।

জেনথাস যখন ডায়োনিসাসের পোশাক পরিহিত অবস্থায়, তখন জ্যানথাস কে হারকিউলিস ভেবে পাতালের সুন্দরী একজন দাসি ফুলের তোড়া দিয়ে এক ভোজ সভার আমন্ত্রণ জানায়, যেখানে নাচ-গান হবে। এটা শুনে ডায়োনিসাস তখন আবার জেনথাস এর সাথে পোশাক পরিবর্তন করে, যেন সে খাবার এবং সুন্দরী দাসীদের উপভোগ করতে পারে।

কিন্তু ফুলের তোড়া নেওয়ার পূর্বে, হেডিসের ইনের দু’জন প্রহরী Plathane এবং Innkeeper ডায়োনিসাস কে হারকিউলিস ভেবে দোষারোপ করে এবং তাকে মারতে চায়। কারণ হারকিউলিস পাতাল থেকে খাদ্য চুরি করেছিল। তারা ডায়োনিসাস কে হারকিউলিস ভাবে কারণ ডায়োনিসাস হারকিউলিস এর পোশাক পড়ে আছে। তখন মার খাওয়ার ভয়ে ডায়োনিসাস তৃতীয়বার জেনথাস এর সাথে পোশাক পরিবর্তন করে। এটা দেখে দ্বাররক্ষী Aeacus জিজ্ঞাসা করে, তোমাদের মধ্যে কে দেবতা আর কে দাস? ডায়োনিসাস এবং জেনথাস উভয়ই দেবতা বলে দাবি করে। তাদের দুইজনকেই চাবুক দিয়ে মারা হয়, তারা দেবতা কিনা সেটা প্রমান করার জন্য। অবশেষে তারা নিজেদের গড প্রমান করার জন্য মার সহ্য করে নেয় এবং ব্যাথা প্রকাশ করে। পরে Aeacus ভাবে তারা উভয়ে আসলে দেবতা। আর এ জন্যই হেডিসের গেট খুলে দেওয়া হয়।

ডায়োনিসাস এবং জেনথাস অবশেষে পাতালে প্রবেশ করে। পাতালে প্রবেশ করেই তারা শুনতে পায় ইউরিপিডিস এবং এস্কাইলাস এরমধ্যে সেরা লেখক হওয়ার দাবিতে প্রতিযোগিতা হচ্ছে। তারা উভয়েই সেরা ট্রাজিক লেখক হিসেবে দাবি করে। পাতালের রাজা প্লুটো, ডায়োনিসাস বিচারক হিসেবে নির্বাচন করে।

এবার সাহিত্যিক দুজন তাদের সাহিত্যকর্ম থেকে উদাহরণ দিতে শুরু করে। একজন আরেক জনের লেখার দোষারোপ করে। তারা বিদ্রুপ করে একে অন্যের সাহিত্যকর্মের ভাষা, মিটার ,চরিত্র, বিষয়বস্তু, এবং অন্যান্য সাহিত্যের উপাদান নিয়ে।

কিন্তু ডায়োনিসাস কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারে বলে মনে হয় না। ডায়োনিসাস একজন দক্ষ বিচারক হিসেবে দুজন কবির শ্লোককে ওজন করার নির্দেশ দেন এবং রায় দেন যে, দাড়িপাল্লায় যেই লেখক এর চরণগুলো বেশি ভারী হবে, সে বিজেতা হিসেবে ঘোষিত হবে। তখন এস্কাইলাস খুব সমৃদ্ধ চরণ উচ্চারণ করে এবং প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হয়।

কিন্তু ডায়োনিসাস এখনো শেষ রায় দেন নি। তিনি উভয় সাহিত্যিক কে জিজ্ঞাসা করে যে, সফোক্লিস, এস্কাইলাস এবং ইউরিপিডিসদের মত সাহিত্যিকদের মৃত্যু হওয়ার কারনে যেহেতু বর্তমানে এথেন্স এ সাহিত্যের পরিস্থিতি খুভ খারাপ, সেহেতু তাদেরকে কিভাবে সাহিত্যের প্রতি অনুপ্রাণিত করা যাবে বা সাহিত্যের উন্নতি করা যাবে, সে সম্বন্ধ্যে কিছু উপদেশ বা পরামর্শ দিতে বলে। তখন আবারও এস্কাইলাস বিজয়ী হয়, গুরুত্বপূর্ণ উপদেশ দিয়ে। প্লুটো, এস্কাইলাস কে অনুমতি দেয় ডায়োনিসাসের সাথে পৃথিবীতে ফিরে যেতে। এভাবে এস্কাইলাস যাওয়ার আগে, ডায়োনিসাস প্লুটোকে অনুরোধ করে তার জায়গায় সফোক্লেস কে পাতালের পোয়েট লরেট করার জন্য, ইউরিপিডিস কে নয়।

ডায়োনিসাস যদিও ইউরিপিডিস কে আনার জন্য  Hades এ গিয়েছিলো,  কিন্তু শেষপর্যন্ত এস্কাইলাসকেই নিয়ে আসলো। এভাবেই এই নাটকটির প্লট শেষ হলো। এখানে ইউরিপিডিস এর পরিবর্তে এস্কাইলেসকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে আসাকে রুপাত্ব্বকভাবে এটা বুঝানো হয়েছে যে, যদিও এথেন্সে ইউরিপিডিসের বেশ সুনাম বা খ্যাতি রয়েছে কিন্তু তার পূর্বের সাহিত্যিক যেমন সফোক্লিস ও এস্কাইলাস, তাদেরও ইউরিপিডিস থেকে কম খ্যাতি বা সুনাম ছিল না বরং তারাও তাদের সময় সেরা ছিলেন। তাদের সময়ে কেউ তাদের সমালোচনা করতে পারে নি।

সামারি বা আর্টিকেলটি পড়ে কেমন লাগলো, তা কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই জানাতে পারেন। এতে করে আমি উতসাহ পাবো।

Post a Comment

Previous Post Next Post